শুক্রবার ২৬ জুলাই ২০২৪
Space Advertisement
Space For advertisement


চৈতন্যরা কাঁদায়


আমাদের কুমিল্লা .কম :
05.04.2021

নার্গিস খান
খান পরিবারের প্রথম মেয়ের জন্ম আজ। তাইতো ঘরময়, হর্যধ্বনি আর তোপধ্বনির অন্ত নেই। ফাস্ট কনসিভ বলে পুরুষ জন্মের আকাঙ্খায় কন্যাজন্মে কোন আপত্তি ছিল না সংযুক্ত সকল সদস্যের। বর্ষা ঋতুতে হয়েছে বলে যথারীতি নবজাতকের নাম রাখা হয়েছে বর্ষা। নাম মহলে সচেতন মায়ের এ নামে অনীহা সত্ত্বেও ফুফু ও চাচাদের তবকের মোহে এ নামটিতে মিলাদ পড়ানো হয়।

পঁিচশটি ফাগুন অতিক্রমের নিñিদ্র ভাঁজ পড়েছে বর্ষার অবয়বে। বাতায়ন পার্শ্বে নিষ্পাপ দাঁড়িয়ে স্বামীর অফিস যাওয়া ও ফেরা দেখে প্রতিদিন। এভাবেই করাতকলের ন্যায দিবানিশি সামনে এগোচ্ছে তার। না, ভাল লাগে না। এ আকুলতা বোঝার চেষ্টা নেই। একাকীত্ব ঘোঁচাতে আজরাইল কেন আসে না?

মনে মনে আওড়ানোর চেষ্টা করে সেদিনগুলোর কথা। বছর দুয়েক আগে সর্ব্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ ভার্সিটির পাঠ চুকানোর কিছুদিন পূর্বে অরোরার সাথে পরিচয় কোন এক বন্ধু মারফত। অবশ্য প্রয়োজনটা ছিল নিজেরই। অরোরা সবেমাত্র সরকারি পদস্থ কর্মকর্তার একটি পদ দখল করে নিয়েছে।

বর্ষা উপন্যাসের নায়িকাদের মত সুন্দরী না হলেও বিশেষ গুণাবলি মিলিয়ে একশভাগ হালাল সাবানের উপাধি অনার্স প্রথম বর্ষেই অর্জন করে ফেলেছে। ডির্পাটমেন্টের সিনিয়রদের নজর কাড়ত। তাইতো তার প্রানবন্ত চোখ মুখ দেখেই বুদ্ধিমান কোন কপোত উচ্ছসিত হতে বাধ্য, অরোরাও এর ব্যতিক্রম নয়। বর্ষার মনে অজানা এক নৈরাশ্য বিরাজমান। কোন মিল! নিজেও অজ্ঞাত। হয়তবা অধরার বুকে প্রকৃতির গতানুগতিক ধারা। নিজেকে সব সময় তুচ্ছ ভাবতে অভ্যস্ত সে। এক অচেনা আতঙ্ক তাড়া করে ফেরে। কিন্তু অরোরা উল্টোরথের একজন হলেও ব্লাক মার্কেটিয়ার নয়। মাক্সিস্টদের ভাষায় নিউ বুর্জোয়া নয়। রক্ত মাংসে গড়া অন্যরকম এক নরমানব।

ধুলোবালি, নষ্ট ধোঁয়া আর পথের পাশে স্তুপ করে রাখা বর্জ্যরে মাঝেও বসন্ত আসে। নগ্নবৃক্ষরাজি পত্রবস্ত্রে আবৃত হয়। কোকিল ডেকে যায় অবিরাম। এ দুজনের ঘরানা অন্যদের থেকে ভিন্নমাত্রিক সত্ত্বেও বর্ষার লোচনে ধরা পড়ে নাদুসনুদুস মিরনের কাব্য। এর আগের বসন্তগুলোতে এমনভাবে ধরা দেয়নি। বন্ধুমহলে বললে ফাটাফাটি অবস্থার সৃষ্টি হবে। নিজের পকেট শূন্য হবে। অব্যক্ত যন্ত্রণায় কুকঁড়ে আসছে কথিত বলিবুউ ফিগারের অধিকারী পাতলা শরীরটা। জলন্ত আগুন থেকে উঠে আসা বিদগ্ধ এক আত্নার সন্ধান মেলে।

আত্মপ্রতারক বর্ষা নিজের কামনা বাসনার মুলে বিনাশ ঘটায়। বেশ কিছুদিন যাবৎ উভয়ের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বর্ষাও ব্যস্ত প্রাত্যহিকীর মাঝে অতীত চৈতন্য ভুলতে বসেছে। মার্ক্স, ফ্রয়েড আর সাত্রে রপ্ত করায় মত্ত। এরই মাঝে অপ্রত্যাশিত দেখা মিলে অরোরার। বর্ষার চোখেমুখে ফুটে উঠে দুর্লঙ্ঘ্য এক সর্বজ্ঞের দ্যুতি। অরোরার কন্ঠেও আশ্চর্য সুন্দর অনুভব। অগ্নিতে ঘৃতাহুতি আর কি! দু’জনেই মূক। তবে অরোরার আগ্রহেই কন্ঠ প্রস্ফুটিত হয়। আবিষ্কার করে চরম পুলক। তার কন্ঠ কথায় সংবিত ফিরে আসে। তোমার বইয়ের কালেকশান দেখতে যাব তোমার বাসায়। বর্ষা আবার বই পিয়াসি থেকে বই মজুদকারী। এটা জেনেটিক সূত্রে পাওয়া। পুলকিত বর্ষা উত্থাপিত প্রস্তাব সাদরে গলাধঃকরণ করে। নিজে অরোরার বাসায় যেয়ে ফিক্সড ডেটের আবার আমন্ত্রন জানিয়ে আসে সরল মনে। ঐ ডেটে সময়গুলো সেকেন্ড থেকে মিনিট। মিনিট থেকে ঘন্টাকারে বেরিয়েএকের পর এক অতিক্রম করছে। চাপা ক্রোধান্ধ হয়ে পড়ছে সে। ক্রোধ, ক্ষোভগুলো রবিঠাকুরের বইয়ের বেড়ে উঠার ন্যায় বেড়ে উঠছে যেন। এক মহাব্যক্তিত্বহীন বোধ উঁিক ঝুঁকি দেয়। পুরুষ জাতিটি কি এমন? মনের জিজ্ঞাসাগুলো অবশ হয়ে আসছে। সেই মনের ইলেক্ট্রথেরাপি করানোর সুযোগ থাকলে তাই করত। পুরুষ জাতিটি সর্বাগ্রে মেয়েদের সরলতার সুযোগ সন্ধানী। আরোরাকেও এ দলভুক্ত মনে হল। বিস্ফোরমুখ বর্ষা বিরেস্ফারন না ঘটিয়ে আপন খেয়ালে মনোযোগ দেয়। ভাল মানুষ, দিলখোলা আড্ডাবাজ হিসেবে সকলের কাছে পরিচিতি থাকলেও কেউ তার আত্মঘাতী ক্রোধের কথা জানার সুযোগ সন্ধানী। মানসম্মান ডা ডাবার নিপাত গেছে, ক্ষতি যা হবার হয়েছে। নষ্ট জাতটার প্রতি তার প্রিয় ভাষ্য, একটি বেড়াল পোষ না মানলে আরেকটি বেড়ালকে মানাব। দেশে কি বেড়ালের অভাব আছে নাকি? এটিকে আকঁড়ে ধরে আজও সতী সাধ্বীর অভিনয় করে যাচ্ছে সে। একটি লক্ষ্য সফলতা অর্জন, গভীর সফলতা এক ধরনের সুপ্ত সন্ত্রাসী মনোভাব নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দৃপ্ত মনে। কখনও নীরবে আওড়াতে থাকে অরোরা আমি তোমাকে উইল করে সব দিয়েিেছ। এখন আমি নিঃস্ব। আমি যে মার্ক্স পড়ি তা তো তুমি জান না। আমার যে বাচাঁর উপাদান সঞ্চয় জরুরি। আমার নিয়তির উপর প্রতিশোধ নেয়ার হাতিয়ার সংগ্রহ করতে হবে। বর্ষার অসহায়ত্ব এর আর্তচিৎকার নিঃশব্দ, নিপুন।

বাতাসের রি রি শব্দের ন্যায় দিন কেটে যাচ্ছে। আচমকা অসময়ে কলিং বেলের ঝাকুনি বর্ণকোটরে বিধেঁ। আশ্চর্য দরজার লুকিং গ্লাস এ তাকাতেই অরোরার সদ্য প্রস্ফুটিত ভাস্কর্য চোখের সামনে দাড়িয়ে। বর্ষা বিষ্ময়াভিভূত। পুরুষদের , চিনতে ভূল করে না। তাইতো পূর্ব আচরনের সুবাদে কাজের ছেলেকে বাসায় নেই বলে মিথ্যা কথা বলতে বাধ্য হয়। এতে আত্মকষ্ট পেলেও জেদের মোহে অন্য কোন ইপায় ছিল না। পরদিন আবার আসলে আচণের পুনারাবৃত্তি ঘটাল। সরকারি চাকুরে বার বার ছুটি নেয়া ক্যারিয়ার বিধ্বস্ততার পূর্বাগত জেনেও বর্ষা আজ অশান্ত ক্রুদ্ধবাজ, কোন কাব্যতাত্ত্বিক ক্রিটিক তার কথা জানলে হয়ত সুক্ষ্ম ক্রিটিসাইজ করতে পারত। নতুবা কোন দক্ষ সাহিত্য রসিক সাহিত্যিক উৎকর্ষতার রিয়ালিসম এর নিরিখে এ অবস্থা জনসম্মুখে তুলে ধরার প্রয়াস পেত। ভেতরে ভেতরে এক খচখচানন টের পা চ্ছ সে। ভীষন অপরাধবোধের তাড়নায় অরোরার নাম্বারে ফোন কর্ েকমিন্টমেন্ট অনুযায়ী দেখা য়। কথা হয় অরোরার নিজস্ব কাজ সমাধিত হয়। তাকে জীবণের উপকরণ বললে মিথ্যা বা বাড়িয়ে বলা হবে না। পুরস্কার স্বরূপ বর্ষা অরোরার পারিবারিক সফল পরিচিতি পায়, আশ্বস্ত হয়। তথাপি বর্ষা অতৃপ্ত। তার জন্য কিছুই করতে পারল না। এভাবেই দিনাতিপাত চলছে, ধ্বনি প্রতিধ্বনি মিশ্রণে।

হঠাৎ এক অস্থির সকালে অরোর পারিবারিক কলহে অভিযুক্ত হয় সে। আজব কান্ড অরোরর উল্টো চাপে তাকে আছর করে। আসক্ত আছর করলে যেমন হয়্ বিপরীত বর্ষার অবস্থা হয়েছে মায়াকোভাস্কির ‘‘ এ লাউড এন্ড স্ট্রেইট’’ কাজের বক্তব্যের ন্যায়। যেখানে তিনি বলেিেছলেন অমরত্ব এর মোহ তার নেই। জীবন নির্মাণের জন্য পিটসবার্গের নিপীড়িত মৃত্যুবরণকারী শ্রমিকদের মতো তার কবিতা কবিতা ধ্বংস হয়ে গেলেও তাতে তাঁর কোন দুঃখ থাকবে না। যদি মানুষের কল্যাণে তা কোন ভূমিকা না রাখতে পারে।

আবারো যোগাযোগ ছিন্ন। কোন এক বান্ধবীর মুখে শুনেছিল পুরুষরা স্বার্থপর। তাদের স্বার্থ ফুরিয়ে গেল তারা কোন নারীকেই চিনতে অভ্যস্ত নয়, একথায় সায় দিতে পারেনি বর্ষা, তাইতো ঐ বন্ধবীর পি. এইচ.ডি ডিগ্রিধারী হাজব্যান্ড এর দেশে সেটেল্ড করাকে সে অকপট বলেছিল মোটেও না, সে আমার জন্য আসে নি। এসেছে নিজের জন্যই। ভিনদেশে তার থাকার যোগ্যতা নেই বলে দেশে এসেছে। আমার জন্য এসেছে বলাটা বরাবরই মেকি। বোকা বষৃকে বান্ধবীটি বলেছিল তা আত্মপ্রকাশের মৃত্যু হোকঅবিরাম গুলিবর্ষণে। তার এ কথায় বর্ষার মোহমুক্তি ঘটল কিনা বুঝা যায় না। তাইতো আপন কষ্টে প্রাচীন যুগের মহা পুরুষ লাওজের অমৃত বাণীটাকে উল্টিয়ে ফেলেছে মনে মনে। লা ওজে বলেছিলেন-
‘সুন্দর মুখ দেখে জগতে সবাই মুগ্ধ হয়, ওটা দিয়ে স্রষ্টাকে ভুলানো যায় না। যদি দেখ কোন নারী তোমার দিকে আসছে পূর্বদিক থেকে তাহলে তুমি পশ্চিমে দৃস্টি ফেরাও। যদি দেখ পশ্চিম থেকে আসছে, চোখ ফেরাও পূর্ব দিকে। এটাকে বর্ষা আওড়ায় উল্টাভাবে অর্থাৎ নারীর স্তলে নব উপযুক্ত নাউন বসিয়ে।
অরোরা সবাই যেন নৈর্ব্যক্তিক চোখে দেখে। তার খেসারত নীরব বর্ষা হরেক অসহায় াপমান করে সরিয়ে দিয়েছে। এ জগত বিধাতার তুলিতে কত বিস্ময়কর ভেবে সীমান্তের খোঁজ পায় নি সে, এক পর্যায়ে াপ্রত্রাশিত প্রলয়ে অভিভাবক সম্মতিতে শর্ট নোটিশে দু’জনের বিয়ে সম্পন্ন হয় লোকালয়ের অগোচরে, ানেকটা চিলে ছোঁ মারার মত যেন।

শুরুতেই সংসার চলছিল সাপের মাথারমণির জ্যোতির রূপ। ভাল বউ, ভাল গৃহিনী হিসেবে স্বীকৃতি পায়।

যতই দিন যায় আগমনী বার্তা ততইু ঘনীভূত হয় বিভীষিকাময় কালো ছায়ায়। অরোরার বাসায় ফেরাতে নানা গাফিলতি । উদারমনা বর্ষাকে নৈরাশ্য গ্রাস করলেও সূচনাতে যেমন, এখনও বিকল্প নয়। পূর্ণিমাতে চাঁদের সৌন্দর্য গেলার প্রাণপন চেষ্টাতে তিক্ততা। সৌখিনতায় বিরক্ত ভরপুর। নিখুতঁ ঘরানার চাপ থাকলেও বাইরে সুখী স্ত্রীর ভূমিকা যেন তাকে কলুষিত করতে চাচ্ছে দিনকে দিন। চব্বিশটি ঘন্টার মুচলেকায় একটি ঘন্টাও নিজের মত করে তাকে না পাওয়ার যন্ত্রনা আপন ভুলের কাছে মাথা নত করে নিশ্চুপ সহ্য করে সময়কে পেছনে ফেলার উদ্যমতায় এগিয়ে যায়। কেন এমন হয় নিজের কাছে প্রশ্ন রাখে? নিরোত্তর, চৈতন্যের সাড়া পড়ে না, অশ্রুজলই নিঃসঙ্গতার নিঃস্বার্থ বন্ধু হয়।

বাইরে ভীষণ বৃষ্টির কোলাহল, এ কোলাহলে যাদ স্বামীকে নিয়ে শরীক হতে পারত! যদি রসাস্বাদন করতে পারত বৃষ্টির অমৃত ধারার! ডবয়ের প্রথম বার্ষিকীতে পূর্ব ব্যর্থতায় গ্লানি মুছে বৃডিষ্টর ন্যায় নব্য সফলতার ভরসায় স্বামীর স্বচ্ছ বিশুদ্ধ সাধু সন্ন্যাসীর মত ভালবাসা গ্রহণ করার প্রস্তুতিতে নিমগ্ন।

 

 

শিল্প ও সংস্কৃতি শুভ বুদ্ধি জাগরনের যন্ত্র। তাছাড়া সাহিত্য সংস্কৃতির অনুশীলন শিক্ষাকে পরিপূর্ণ করতে বদ্ধ পরিকর। এ ত্রিমাত্রিক চর্চা ধর্ম বর্ণের উর্ধ্বে সাম্যের ঐক্যতান সৃষ্টি করে মহৎ উপলব্ধিতে জীবনকে করতে পারে সার্থক। পারে প্রকৃত জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করে তুলতে, বিবেকবোধকে সম্পন্ন উন্নত রুচিশীল, সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যেমন মানুষকে দিয়েছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, জীবনকে করেছে অপরূপ গতিশীল। তেমনি সৃষ্টিশীল কাজ মানুষকে দিয়েছে জীবনের স্বাদ- অবস্বাদনের ইতিবাচক প্রবৃত্তি, মানবতার জয়গান গাওয়ার মহিমা। সুপ্ত মানবীয় বৃত্তিগুলো বিকশিত করার নৈতিক ও আধ্যাত্বিক শক্তি।
মনের খাদ্য আহরনের নিত্য আনাগোনা কখনও কখনও না পাওয়ার মাঝেও যে রয়েছে খুঁজে পাওয়ার তৃপ্ততা রয়েছে স্বর্গীয় সুধা। এসবই খুঁজে পাওয়া যায় সৃষ্টিশীল কাজের পরমানন্দের মাঝে। পুঁথিগত জ্ঞান লাভের পাশাপাশি সৃষ্টিশীলতার আবহ সুষ্টু মানসিকতার বিকাশের মাধ্যমে দেশ ও জাতির সঠিক সমৃদ্ধিতে পূর্ণতা দান করতে পারে। তরুন প্রাণের স্বপ্নানুভূতি প্রকাশের ক্ষেত্রে হয়ত কবি সাহিত্যিক, বিজ্ঞানী কালজয়ী নেতাসহ সর্বোপরি আলোকিত মানুষ গঠনের পদযাত্রা হতে পারে। ক্ষেত্র বিশেষে সূচনাও হতে পারে।
সৃজনশীল এ মহৎ কর্মটির সম্পাদনার গুরুভার আমাকে ভাবিয়ে তুলে। ব্যাকুল করে তুলে নতুনত্বের সমারোহে। তথাপি তা সম্পাদনে সুনির্দিষ্ট মতামত, পরামর্শ ও সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য এর সাথে জড়িত সকলের প্রতি আমার আ ন্তরিক শুভেচ্ছা ও গভীর কৃতজ্ঞতা। রইলো শুভ কামনাও। সকলের নিরলস প্রেরণাসহ এক শিল্পিত ফসল সাময়িকী।
অলংকরণ, মুদ্রন উপস্থাপনায় সর্বাধিক সতর্কতা অবলম্বন করা সত্ত্বেও অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান সকলের প্রতি। সৃষ্টিশীল এ অভিপ্রায় অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছুক এ কামনাই করি।

নার্গিস আক্তার
অধ্যক্ষ
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল ও কলেজ, কুমিল্লা