এ ঘটনায় সাবেক এমপি ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘হঠাৎ একদল অস্ত্রধারী এসে হামলা চালায়। আমি এদের খুব একটা চিনি না। তবে উপজেলা নেতারা বলেছেন, এরা মাদকাসক্ত এবং বর্তমান এমপি মহোদয়ের প্রতিনিধি ও অনুসারী হিসেবে পরিচিত। গত রাতে সভার বিষয়টি পুলিশকে জানানোর পরও হামলার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে থাকা ৩টি গাড়ি, ২১টি মোটরসাইকেল ও চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করা হয়।’
ফরিদগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হেলাল উদ্দিন জানান, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের অনুষ্ঠানে বর্তমান এমপি সফিকুর রহমান, উপজেলা যুবলীগসহ কাউকেই দাওয়াত দেওয়া হয়নি। তাছাড়া র্যালি নিয়ে যাওয়ার সময় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করায় ক্ষিপ্ত হয়ে নেতাকর্মীরা সেখানে প্রবেশ করে।
বর্তমান এমপি সফিকুর রহমানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি তো ঢাকায়। তারা (হামলাকারীরা) কারা আমার জানা নেই। কে বা কারা হামলা করেছে আমার এ বিষয়ে ধারণা নেই। আমি কিছুক্ষণ আগেই বিষয়টি জানলাম।’
পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় এখনও মামলা হয়নি। কাউকে আটক করা হয়নি।