শুক্রবার ২৯ gvP© ২০২৪
Space Advertisement
Space For advertisement


মনোনয়নের টুকিটাকি কার জনপ্রিয়তা বেশি?


আমাদের কুমিল্লা .কম :
03.03.2017

মাহফুজ নান্টু। আসন্ন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে গতকাল ছিল মনোনয়নের শেষ দিন। বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সবেক মেয়র মনিুরল হক সাক্কু বেলা সাড়ে ১২টায় তার মনোনয়ন জমা দেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম। মনোনয়নপত্র জমাদানের পরে সাংবাদিকদের সাথে নির্বাচন সংক্রান্ত প্রতিক্রিয়া ব্যক্তকালে উপস্থিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলামকে লক্ষ্য করে প্রশ্ন করা হয়েছিল ধানের শীষ না প্রার্থীর জনপ্রিয়তা বেশি। এমন প্রশ্নের উত্তরে নজরুল ইসলাম বলেন,অবশ্যই ধানের শীষ ও ব্যক্তি সাক্কুর জনপ্রিয়তা উভয়ই সমান। প্রথমবার নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু জয়লাভ করেছে। এবার তার ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তার সাথে দলের মনোনয়ন মিলে বিএনপির জয় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
ব্যস্ত সময় সাংবাদিকদের
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ব্যস্ত সময় পার করছেন কুমিল্লার সংবাদ মাধ্যমকর্মীরা। গতকাল সিটি কর্পোরেশনের মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে দিনভর ব্যস্ত সময় পার করেছে গণমাধ্যমকর্মীরা। সকাল ৯ টা সন্ধ্যা ৬টাপর্যন্ত তথ্য ও ছবির জন্য সময় পার করে। যাদের বাড়ি নির্বাচন অফিসের আশেপাশে ছিল তারা বাসায় দুপুরের খাবার গ্রহণ করলেও বাকি গণমাধ্যম কর্মীদের কেউ হাল্কা নাস্তা আবার কেউ আশেপাশের খাবার হোটেলে দুপুরের কাবার গ্রহণ করেছে। এছাড়া আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করতে হবে ওর্য়াড থেকে ওর্য়াডগুলোতে। বিভিন্ন রকমের খবরের খোঁজে স্থানীয় গণমাধ্যম থেকে জাতীয় গণমাধ্যমের জন্য খবর সংগ্রহের জন্য।
গলদঘর্ম নিরাপত্তাকর্মীরা
আসন্ন সিটি কর্পোরেশনের মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে গতকাল মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের ভিড় সামলাতে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের হিমশিম খেতে হয়। পুলিশ সদস্যদের সাথে বেশ কয়েকবার বাকবিত-ায় জড়িয়ে পড়ে কর্মী-সমর্থকরা। গতকাল কুমিল্লা আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসের মূল ফটকে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা বেশ ক’জন পুলিশ সদস্য বলেন,নির্বাচন অফিস থেকে মাইকে বার বার বলা হয়েছিল যেন প্রার্থীদের সাথে ৫ জনের বেশি না আসে। কিন্তু প্রতিজন প্রার্থীর সাথে কমপক্ষে ১৫-২০ জন কর্মীসমর্থক প্রবেশের চেষ্টা করে। এতে করে প্রতিবারে তারা আমাদের সাথে বাকবিত-ায় জড়িয়ে পড়ে। তবে শেষ দুপুরের পর এ অবস্থার পরিবর্তন হয়।